নির্মাতাকে বাসায় ডেকে টাকা ফেরত দিলেন নায়িকা পূর্ণিমা

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা পূর্ণিমাকে প্রতি ঈদেই একাধিক নাটকে দেখা গেলেও এবারের ঈদুল আজহায় তার ব্যতিক্রম ঘটেছে। কুরবানির ঈদের ৩-৪টি নাটকে কাজ করার কথা ছিল এই অভিনেত্রীর।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই নাটকগুলো করেননি তিনি। এমনকি একটি নাটকে অভিনয়ের জন্য অগ্রিম হিসেবে নেয়া সাইনিং মানিও নির্মিতাকে বাসায় ডেকে ফেরত দিয়েছেন।
এ বিষয়ে পূর্ণিমা বলেছেন, ‘জুলাইয়ের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে আমার যুক্তরাষ্ট্রে বেড়াতে যাওয়ার কথা ছিল। আর সে কারণেই ঈদুল আজহায় ৩-৪টি নাটকে কাজ করার কথা থাকলেও তা থেকে সরে আসি।
তিনি বলেন, নাটকগুলোর একটির জন্য সাইনিং মানিও নেয়া ছিল। এমনকি সময় দিতে পারব না দেখে ঈদের সপ্তাহ দুয়েক আগে এক পরিচালককে বাসায় ডেকে সাইনিং মানি ফেরত দিয়ে দেই। বাকিদের কাছেও সরি বলেছি।
তবে আমেরিকায় যাওয়ার জন্য নাটক ছাড়লেও বর্তমান করোনা পরিস্থিতির কারণে সেখানে আর যাওয়া হয়নি পূর্ণিমার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র,
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জ্যেষ্ঠ সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিনে ‘সজীব ওয়াজেদ জয়: তারুণ্যদীপ্ত গর্বিত পথচলা’ স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন হয়েছে। বইটির ইংরেজি সংস্করণের নাম ‘সজীব ওয়াজেদ জয়: আ স্পিরিটেড গ্রেসফুল জার্নি’।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে দ্বিভাষিক গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন। ১৬০ পৃষ্ঠার বইটির উপদেষ্টা সম্পাদক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
বইটি সম্পাদনা করেছেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ এবং পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত।জয়ীতা প্রকাশনী থেকে বইটি প্রকাশ করেছেন ইয়াসিন কবীর জয়। ই-বুক আকারেও (https://gorbitopothchola.net/) বইটি পড়া যাচ্ছে।
সজীব ওয়াজেদ জয়ের বর্ণাঢ্য জীবনের ওপর বেশ কিছু নিবন্ধ, সংবাদচিত্র ও দুর্লভ আলোকচিত্র রয়েছে এই বইয়ে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করা হয়েছে বইটি। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্নের কথা বলা হয় তার স্বপ্নদ্রষ্টা ছিলেন সজীব ওয়াজেদ।
ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়ের পর তাকে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা করা হয়। গত এক যুগে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির যে বিকাশ হয়েছে তার অন্যতম কারিগরও তিনিই। নেতৃত্ব ও প্রভাবের কারণে ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নির্বাচিত হন জয়।