বর্তমান যুগের খুব জনপ্রিয় একটি প্লা’টফর্ম হলো সোশ্যাল মিডিয়া। এর মাধ্যমে মানুষ একে অন্যের সাথে ত’থ্য আদান-প্রদান বা যোগাযোগ করতে সক্ষম হচ্ছে।
শুধুই কি যোগাযোগ আর ত’থ্যের আদান প্রদান? না। মনোর’ঞ্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে কাজ করে চলেছে সোশ্যাল মিডিয়া। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের হরেকরকম ভাইরাল ভিডিও আজ আমাদের চোখের সামনে।
তা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র ইন্টা’রনেট প্রযু’ক্তি এবং সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে। আমরা প্রায়শই ফেস’বুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট এবং অন্যান্য আরো সাইট এবং অ্যা’পগুলিতে নানা ধরণের তথ্যপূর্ণ পো’স্ট করি।
এ সবকিছুই সোশ্যাল মিডিয়ার আওতায় পড়ে। আমরা প্রত্যেকেই কম-বেশি সারাদিনের বেশ কয়েক ঘণ্টা সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যয় করি।
পাবলিকের নজর কাড়ার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার। দর্শকদের নজর কাড়ে সাধারণ ঘটনার চেয়ে অসাধারণ কিছু। আর সেটাই ভাইরাল হয়। পৌঁছে যায় লাখো লাখো দর্শকের কাছে। গ্রামের চায়ের দোকানে মানুষ তথ্যের জন্য এখন আর পত্রিকার পাতা ঘাঁটাঘাঁটি করে না।
তার বদলে এসেছে সোশ্যাল মিডিয়া। চারপাশে, দেশে-বিদেশে কী ঘটছে, সেগুলো ফে’সবুক, টুইটার, ইউটিউব, স্ন্যা’পচ্যাট, স্নে’ক ভিডিও, ইনস্টাগ্রাম, গুগলসহ অন্যান্য সামা’জিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে যেকোনো তথ্য যেকোন ভাইরাল ভিডিও পেয়ে যাচ্ছে সবাই।
ক’রো’না আবহে দেশ জুড়ে ল’কডাউনের পরিস্থিতিতে সোশ্যাল মিডিয়ার জনপ্রিয়তা যেন আরও বেড়ে গিয়েছে। আসলে সারাদিনের ব্যস্ততা কাটিয়ে অবসর সময়ের স’ঙ্গী একমাত্র সোশ্যাল মিডিয়া।
শুধুমাত্র মানুষ নয়, বাড়ির প্রিয় পো’ষ্য প্রা’ণীদের ভিডিও থেকে শুরু করে তাদের অসাধারণ কার্যকলাপ সোশ্যাল মিডিয়া মারফত সকলের কাছে পৌঁছে যায়।
এছাড়াও সেলি’ব্রিটিদের জীবনচরিত লাইফ স্টাইল সম্পর্কে জানতেও সোশ্যাল মিডিয়ার জুড়ি মেলা ভার। তেমনই এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তবে এই মেয়েটি কোন সেলি’ব্রিটি নয়। অদূর ভবিষ্য’তে যে সে সেলিব্রিটি হয়ে উঠতে পারে তার প্রমাণ তার ভাইরাল ভিডিওগুলি।
এবার সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল রাশি শিন্ডে নামক এক বছর দশেকের কন্যা। তার অসাধারণ এক্স’প্রে’শন মন জয় করে নিয়েছে আট থেকে আশি সকলের।
রিকো’ভারি মা’স্টার নামক একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে তার বেশ কিছু ভিডিও একত্রিত করে পো’স্ট করা হয়েছে। “ছম ছম ছম”,”ধীরে ধীরে সে”,”হিরো তু মেরা হিরো হে”, সহ বেশ কয়েকটি গানে নেচে ভাইরাল রাশি শিন্ডে।